সহজে কানাডা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

কানাডা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম খুজছেন? এই ব্লগে এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ADVERTISEMENT

কিভাবে আপনি কানাডা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম অনুসরণ করে অর্থ হস্তান্তর করতে পারবেন তা দেখে নিন এই পোস্টে। চলুন শুরু করা যাক।

কানাডা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

কানাডা থেকে বাংলাদেশে অর্থ স্থানান্তরের বিভিন্ন উপায় রয়েছে:

ব্যাংক ট্রান্সফার: আপনি আপনার কানাডিয়ান ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ওয়্যার ট্রান্সফারের মাধ্যমে বাংলাদেশের একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারেন। এটি আপনার ব্যাংকের অনলাইন ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বা একটি শাখায় গিয়ে করা যেতে পারে। আপনার ব্যাংকের নাম, শাখা, অ্যাকাউন্ট নম্বর এবং SWIFT কোড সহ প্রাপকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ প্রয়োজন হবে এখানে।

মানি ট্রান্সফার সার্ভিস: বেশ কিছু কোম্পানি আছে যারা আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফারে বিশেষজ্ঞ, যেমন ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, মানিগ্রাম, রিয়া ইত্যাদি। এই সার্ভিস গুলোর মাধ্যমে আপনি দেশে সরাসরি প্রাপকের কাছে থাকা মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসে বা তার ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন। আপনার প্রাপকের নাম, একাউন্ট নাম্বার এবং তার আরো কিছু তথ্যের দরকার হতে পারে এখানে।

ADVERTISEMENT

ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড ডেবিট কার্ড: আপনি একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। এই কার্ডগুলি আপনার কানাডিয়ান ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা লোড করে তারপর তা বাংলাদেশের এটিএম থেকে নগদ তোলার জন্য বা কেনাকাটার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি: আপনি যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তবে আপনি বিটকয়েন বা ইথেরিয়ামের মতো একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কানাডা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন। তবে বাংলাদেশে এগুলো এলাওড না হওয়ায় কিছুটা সমস্যায় তো পড়তেই হবে।

বিদেশ থেকে বিভিন্ন ব্যাংকে পাঠানোর নিয়ম

ডাচ বাংলা ব্যাংকবিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
সোনালী ব্যাংকবিদেশ থেকে সোনালী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
অগ্রণী ব্যাংকবিদেশ থেকে অগ্রণী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

পেওনিয়ার দিয়ে বিদেশ থেকে দেশের ব্যাংকে টাকা পাঠানো যায়। পেওনিয়ার একাউন্ট খুলতে চাইলে পড়ুন- আরো পড়ুন- পেওনিয়ার একাউন্ট খোলার নিয়ম বাংলাদেশ থেকে

ADVERTISEMENT

শেষকথা

আপনি যে উপায়ই বেছে নিন না কেন, ঐ উপায়ের উপর প্রযোজ্য কোনো ফি এবং তার বিনিময় হার বিবেচনা করে দেখুন যে কোনটি আপনাকে তুলনামূলক ভালো লেনদেনের অভিঙ্গতা দিতে পারে। লেনদেন করার সময় যে প্রমাণপত্র দেয়া হয় তা সংরক্ষণ করুন যেন পরে কোনো সমস্যায় পড়লে তা দেখিয়ে সমাধান নিতে পারেন।

আমাদের অন্য রিলেটেড পোস্ট গুলো পড়ুন

রেমিটেন্স নিয়ে আরো জানতে পড়ুন Remittance এই পোস্টি। হোম পেজে যেতে ক্লিক করুন bankline এ।

ADVERTISEMENT

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *