ক্রেডিট কার্ড নেয়ার নিয়ম এবং প্রয়োজনিয় ডকুমেন্টস
আপনি হয়ত ভাবছেন ক্রেডিট কার্ড কিভাবে বানাবো বা ক্রেডিট কার্ড নেয়ার নিয়ম কি? আপনার সবিধার্থে আজকের এই পোস্টে আমি এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।
ক্রেডিট কার্ড কি ভাবে পাবো সেটা আসলে কঠিন কোনো বিষয় নয়। আপনার যদি ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা গুলো ফুলফিল হয় এবং আপনার প্রয়োজনিয় সকল ডকুমেন্টস থাকে তবে আপনি খুব সহজে একটি Credit Card পেয়ে যাবেন। এখন আসুন ক্রেডিট কার্ড নেয়ার নিয়ম দেখে নেয়া যাক।
Table of Contents
ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা
একজন ব্যাক্তি ক্রেডিট কার্ড নিতে পারবে কি পারবে না তা মূলত নির্ধারণ করে ব্যাংক ব্যাক্তির ডকুমেন্টস, স্যালারী বা আনুষঙ্গিক বিষয়দি চেক এবং বিবেচনা করে। যদিও ব্যাংক ভেদে ক্রেডিট কার্ডের জন্য শর্তাবলী ভিন্ন, তবুও কিছু নিয়ম তো সব জায়গায় এক। এর মধ্যে কিছু নিয়ম দেখে নেয়া যাক।
- যে ব্যাংকের কার্ড নিতে চান সে ব্যাংকে আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে।
- আপনার একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা থাকতে হবে।
- কার্ডের ধরণ অনুযায়ি আপনার মাসিক স্যালারির একটি সামঞ্জস্যতা থাকতে হবে।
- আপনার পেশার সাথে সম্পর্কিত প্রয়োজনিয় কিছু ডকুমেন্টস থাকতে হবে।
- ব্যাংকের চাহিদা অনুযায়ী আবেদনকারীর পক্ষে কয়েকজন জামিনদার এর স্বাক্ষর প্রয়োজন হতে পারে।
- ব্যাংক কর্তৃক ভেরিফিকেশন গুলোতে আবেদনকারী কে উত্তীর্ণ হতে হবে।
- এছাড়াও ভিন্ন ভিন্ন ব্যাংকে ভিন্ন ভিন্ন ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হতে পারে।
ক্রেডিট কার্ড নেয়ার জন্য প্রয়োজনিয় ডকুমেন্টস
ক্রেডিট কার্ড দেয়ার আগে ব্যাংক আপনার কিছু ডকুমেন্টস আছে কিনা তা চেক করবে। আপনার পেশা কি তা দেখা হবে এবং এর সাথে সাথে আপনার কিছু কাগজপত্র আপনাকে জমা করতে হবে ব্যাংকে। আপনার যেসকল ডকুমেন্টস চেক করা হবে তা হলো:
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড।
- টিআইএন সার্টিফিকেট।
- চাকুরিজিবীদের জন্য স্যালারি সার্টিফিকেট এবং তাদের বিগত তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- ব্যবসায়ি হলে ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স এবং বিগত তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- কিছু কিছু কার্ডের ক্ষেত্রে ব্যাংক বয়স সিমা নিধারণ করে দেয় এবং কার্ড পাওয়ার জন্য প্রার্থীকে সেই বয়সধারী হতে হবে।
ক্রেডিট কার্ড নেয়ার নিয়ম
আপনার যদি ক্রেডিট কার্ড নেয়ার ইচ্ছা থাকে তবে যেমনটা বলা হয়েছে যে, নিয়ম অনুযায়ি আপনার আগে ব্যাংকে একটি একাউন্ট করতে হবে। সেখানে ব্যাংক কতৃপক্ষকে আপনার কার্ড নেয়ার ইচ্ছার কথা জানাতে হবে। তারপর প্রয়োজন অনুযায়ি আপনার সকল ডকুমেন্টস জমা করতে হবে এবং আরো যা যা লাগে তা দিতে হবে।
আপনার সকল ডকুমেন্টস গুলো চেক এবং ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা ব্যাংক কতৃক বিবেচিত হওয়ার পর আপনি একটি ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। তারপর ব্যাংক আপনার আবেদন গ্রহণ করে একটি নির্দিষ্ট সময় আপনার কাছ থেকে নিবে।
এই সময় পর তারা আপনাকে আপনার কার্ড বুঝিয়ে দিবে। তবে এর জন্য প্রয়োজনিয় চার্জ তারা আপনার একাউন্ট থেকে কেটে নিয়ে নিবে।
অনলাইনে ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদনের নিয়ম
অনেকে হয়তো অনলাইনে একাউন্ট খুলেছেন বা খুলার কথা ভাবছেন। তারা হয়তো কখনো ব্যাংক ভিজিট করেন নি অথবা ভিজিট করার মতো সময় নেই। তাদের জন্যও ক্রেডিট কার্ড করার সহজ নিয়ম রয়েছে।
অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট করার সময় সেখানে তারা আপনাকে কিছু ফ্যাসিলিটি নেয়ার সম্পর্কে জিঙ্গেস করবে। সেখানে থাকতে পারে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা, চেক বুক সুবিধা, ক্রেডিট কার্ড সুবিধা বা আরো অন্যান্য সুযোগ সুুবিধা।এর মধ্যে আপনাকে ক্রেডিট কার্ড নেয়ার ব্যাপারে তাদের ইনফর্ম করতে হবে সুবিধাটি সিলেক্ট করার মাধ্যমে।
অথবা কিছু ব্যাংকের নিজস্ব মোবাইল এপ আছে, যেখান থেকে আপনি ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তারপর হয়তো কয়েক কার্যদিবষের মধ্যে তারা কোরিয়ারে আপনার কাছে আপনার কার্ড পাঠিয়ে দিতে পারে। আবার হতে পারে আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে তা নিয়ে আসতে হবে।
আরো পড়ুন- জেনে নিন কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো |
ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারের নিয়ম
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে। যেমন: আপনার কার্ডের গোপনিয়তা নিশ্চিত করুন, যেন আপনার কোড এমন কারো কাছে না চলে যায় যার মাধ্যমে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটতে পারে। গোপনিয়তা নিশ্চিত করে আপনি এই কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন বিভিন্ন কাজে।
কার্ডে দরকার না হলে টাকা রাখার প্রয়োজন নেই। এতে যে কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। আর কার্ড অন্য কারো হাতে না দেয়াই ভালো।
কার্ড ম্যাক্স আউট করা থেকে বিরত থাকা উচিত। সেই সাথে অপ্রয়োজনিয় কেনাকাটা বা ছোট লেনদেন গুলোতে কার্ড ব্যবহার না করাই ভালো। আর সবসময় স্টেটম্যান্ট এর উপর নজর রাখা উচিত।
ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুবিধা
- কেনা কাটা করার সময় ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি কিছু বিশেষ সুবিধা বা ডিসকাউন্ট নিতে পারেন।
- ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে ইন্টারন্যাশনাল লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবেন।
- ভ্রমনে হোটেল বুকিংয়ে পাবেন বিশেষ মূল্য ছাড়।
- এছাড়া সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, আপনি এখানে ফ্রি মানি শপিং করার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন, যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবার আপনাকে রিটার্ন করে দিতে হবে।
এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা আপনি ভোগ করতে পারবেন একটি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে।
*এই পোস্টের মতো ক্রেডিট কার্ডের আরো গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য পেতে ভিজিট করতে পারেন “ক্রেডিট কার্ড”এই লিংকে।
ডেভিট কার্ডের সাথে ক্রেডিট কার্ডের কি পার্থক্য?
ডেভিড কার্ড ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য গুলো কি কি তা নিচে পর্যায়ক্রমে তুলে ধরা হলো:
ক্রেডিট কার্ড | ডেভিড কার্ড |
---|---|
১. এই কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করতে টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ হিসেবে পাওয়া যায়। | ১. এই কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করতে হলে গ্রাহকের একাউন্টে টাকা থাকতে হবে। |
২. ব্যবহারকারীর কাছে অর্থ না থাকলেও ব্যবহার করা যাবে। | ২. যে কোনো প্রকার খরচের জন্য একাউন্টে টাকা থাকা বাধ্যতামূলক। |
৩. এটি ব্যবহারকারীর একাউন্টের সাথে সংযুক্ত থাকে না। | ৩. এটি ব্যবহারকারীর একাউন্টের সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকে। |
৪. ক্রেডিট কার্ড মাল্টি কারেন্সির হতে পারে। | ৪. ডেভিড কার্ডে সাধারণত একটি একটি কারেন্সি (বিডিটি) প্রদান করে থাকে। |
৫. ক্রেডিট কার্ডের বীপরিতে ব্যাংক ইন্সুরেন্স সুবিধা প্রদান করে থাকে। | ৫. ডেভিড কার্ডের বীপরিতে ব্যাংক ইন্সুরেন্স সুবিধা প্রদান করে না। |
৬. ক্রেডিট কার্ডে জয়েনিং ফি, প্রসেসিং ফি, লেট পেমেন্ট ফি, বার্ষিক ফি প্রদান করতে হয়। | ৬. ডেভিড কার্ডে কোনো প্রকার সুদ বা মুনাফা দিতে হয় না। কারণ ডেভিড কার্ড দিয়ে গ্রাহক নিজের টাকা নিজেই উত্তোলন করে থাকে। |
৭. ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহকের কাছে কোনো স্টেটম্যান্ট প্রদান করা হয়। | ৭. ডেভিড কার্ডের গ্রাহকের কাছে স্টেটম্যান্ট প্রদান করা হয় না। |
৮. ব্যাংক হিসাবধারী যেকেউ ক্রেডিট কার্ড নিতে পারবেন না। | ৮. ব্যাংক হিসাবধারী যেকেউ চাইলে ডেভিড কার্ড নিতে পারবেন। |
৯. এটিএম থেকে টাকা বের করলে এর বীপরিতে ইন্টারেস্ট কাটা হবে। | ৯. এটিএম থেকে টাকা বের করলে এর বীপরিতে ইন্টারেস্ট কাটা হবে না। |
এখানে উল্লেখিত এসকল পার্থক্য ছাড়াও আরো অনেক পার্থক্য আছে। এখানে কমন পার্থক্য গুলো তুলে ধরা হয়েছে।
আরো জানুন- ডেভিড কার্ড ও ক্রেডিট কার্ডের মধ্যে পার্থক্য |
কিছু ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে জানুন
ইসলামী ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের সার্ভিস এবং চার্জ
কার্ডের ধরণের উপর ভিত্তি করে এর কিছু আলাদা আলাদা সার্ভিস থাকে এবং কিছু সার্ভিস সবার জন্য সমান থাকে। তবে এ সকল সার্ভিসের বিপরীতে চার্জও এবং ভ্যাট প্রযোজ্য হয় যা গ্রাহককে মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে পরিষোধ করতে হয়। নিচে এই সার্ভিস গুলো এবং পাশাপাশি চার্জও তুলে ধরা হলো।
#প্রাথমিক কার্ডের বার্ষিক ফি: বাৎসরিক সিলভার ১০০০/- টাকা, গোল্ড ১৫০০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ২০০০/-টাকা প্রাথমিক কার্ডের জন্য চার্জ করা হবে। তবে কার্ডধারক ন্যূনতম দুই লক্ষ টাকায় পণ্য বা পরিষেবা ক্রয় করলে কোনো বার্ষিক ফি প্রযোজ্য হবে না। IBBL-এর পেশাদার এবং কর্মচারীদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রথম বছরের জন্য কোন বার্ষিক ফি প্রযোজ্য হবে না। এখানে পেশাদার মানে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইনজীবী, সিএ এবং সিএমএ।
#বার্ষিক ফি (সাপ্লিমেন্টারি কার্ড): প্রথম সাপ্লিমেন্টারি কার্ড বিনামূল্যে। দ্বিতীয় সাপ্লিমেন্টারি কার্ড এবং পরবর্তী প্রতিটি কার্ডের জন্য ৫০০/- টাকা করে চার্জ করা হবে।
#মাসিক রক্ষণাবেক্ষণ ফি: সিলভার ৫০০/- টাকা, গোল্ড ১০০০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ১৫০০/-টাকা। কিন্তু কার্ডধারীকে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ ফি দিতে হবে না, যদি তার বকেয়া অর্থ পরিশোধের নির্ধারিত তারিখে বা তার আগে ব্যাংকে সম্পূর্ণরূপে পরিষোধ করা হয়।
#মাসিক ওভার লিমিট চার্জ: সিলভার ৫০০/- টাকা, গোল্ড ৫০০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ৫০০/-টাকা। ৫,০০০/- টাকা পর্যন্ত মাসিক ওভার লিমিট চার্জ গ্রহণ করা হতে পারে।
#বিলম্বে পেমেন্ট চার্জ: সিলভার ৫০০/- টাকা, গোল্ড ৫০০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ৫০০/-টাকা। এটি নেয়া হবে যদি ন্যূনতম বকেয়া পরিমাণ অর্থ প্রদানের তারিখের মধ্যে পরিশোধ না করা হয়।
#কার্ড রিপ্লেসমেন্ট ফি: সিলভার ২০০/- টাকা, গোল্ড ৩০০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ৫০০/-টাকা।
#নগদ উত্তোলনের ফি: সিলভার ১৫০/- টাকা, গোল্ড ১৫০/-টাকা, এবং প্লাটিনাম ১৫০/-টাকা। প্রতিটি কার্ডের জন্য একই।
#ডুপ্লিকেট স্টেটমেন্ট ফি: ৬ মাসের মধ্যে ৩০০ টাকা।
#২০ পাতার কার্ড চেক বুক ইস্যু ফি: ১৫০/- টাকা।
#কার্ড চেক লেনদেন ফি: ৫০০/-টাকা প্রতি লেনদেনের জন্য।
#ফেরত চেক ফি: ২০০/- টাকা। অপর্যাপ্ত তহবিল, ভিন্ন স্বাক্ষর, অর্থ প্রদান ইত্যাদি বন্ধ করার জন্য।
#আউটস্টেশন চেক প্রসেসিং ফি: ৫০/- টাকা।
#বিক্রয় ভাউচার পুনরুদ্ধার ফি: ৫০০/- টাকা, সর্বোচ্চ ৩ মাস পর্যন্ত।
#মাসিক হিসাব বিবরণী: ১০০/- টাকা।
সাথে ভ্যাট যুক্ত হবে।
আরো জানতে পড়ুন- সুদমুক্ত ইসলামী ব্যাংক খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড ফিচার |
ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড লিস্ট
বিভিন্ন মানুষের টেস্ট বিভিন্ন রকম এবং তাদের ক্রেডিট কার্ড গ্রহণের কারণও ভিন্ন ভিন্ন। ডাচ বাংলা ব্যাংক তাদের এই ভিন্ন ভিন্ন গ্রাহকদের কথা বিবেচনা করে ভিন্ন ভিন্ন ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রায় দশ ধরণের ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। এতে করে তাদের গ্রাহকরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ি বেস্ট ক্রেডিট কার্ডটি বাছাই করে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
এই দশ ধরণের ক্রেডিট কার্ড ভিন্ন ভিন্ন সুবিধা বহণ করে। এখন আসুন দেখে নেয়া যাক ডাচ বাংলা কি কি ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে তাদের গ্রাহকদের জন্য।
1 | MasterCard Titanium Card |
2 | VISA Platinum Card |
3 | VISA Classic Local Credit Card |
4 | VISA Gold Local Credit Card |
5 | VISA Classic International Credit Card |
6 | VISA Gold International Credit Card |
7 | MasterCard Gold International Credit Card |
8 | MasterCard Classic Local Credit Card |
9 | MasterCard Gold Local Credit Card |
10 | MasterCard Classic International Credit Card |
ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড চার্জ
- প্রথম বছর কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন ফ্রিতে এবং পরবর্তি বছর থেকে চার্জ প্রযোজ্য হবে।
- পিন রিপ্লেসমেন্ট ফি ২০০ টাকা।
- মিনিমাম পেমেন্ট ডিউ ৫% অথবা ৫০০ টাকা। মাল্টিন্যাশনালের ক্ষেত্রে ৫% অথবা ২৫ ডলার।
- ব্যালেন্স ট্রান্সফার ফ্রি।
- ফান্ড ট্রান্সফার উইথড্রয়াল এমাউন্টের ১%।
- ক্ষতিগ্রস্ত কার্ড প্রতিস্থাপন চার্জ ফ্রি।
- সার্টিফিকেট ফি ১৫০ টাকা এবং মাল্টিন্যাশনালের ক্ষেত্রে ৫ ডলার।
- ক্লোজিং ফি প্রযোজ্য হবে যদি কার্ড ক্লোজিং ইয়ারে ব্যবহার হয়। কোর্ড ব্যবহার না হলে ক্লোজিং ফি প্রযোজ্য হবে না। আবার গোল্ড/প্ল্যাটিনাম/টাইটানিয়াম এই কার্ড গুলোর চার্জও ফ্রি।
বার্ষিক/নবায়ন ফি
Limit Range (BDT or equivalent USD) | Amount in BDT + Applicable VAT | |
10,000 to 50,000 | 500/- | |
50,001 to 100,000 | 650/- | |
1,00,001 to 150,000 | 800/- | |
150,001 to 200,000 | 1,000/- | |
Classic/Gold | 200,001 to 300,000 | 1,500/- |
300,001 to 400,000 | 2,000/- | |
400,001 to 500,000 | 2,500/- | |
500,001 to 1,000,000 | 3,000/- | |
1,000,001 to 25,00,000 | 3,500/- |
Limit Range (BDT or equivalent USD) | Amount in BDT + Applicable VAT | |
100,000 to 200,000 | 3000/- | |
Platinum/Titanium | 200,001 to 500,000 | 4000/- |
500,001 to 1,000,000 | 5000/- | |
1000,001 to 2,500,000 | 6000/- |
Signature/World card/ Equivalent other Cards | For primary Card (Applicable at the end of each year on anniversary) For Supplementary Card (Applicable at the end of each year on anniversary) | 20,000/- 10,000/- |
Supplementary Card | For Gold Card : Free For Signature, World, Platinum & Titanium Cards: –Supplementary cards for all family members at a fee of 50% of primary Card | |
Replacement Fee (Card/ Priority pass) | BDT 500.00 + Applicable VAT |
আরো জানতে পড়ুন- ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড |
হোমে যান- bankline |