পেপাল একাউন্ট খুলুন বাংলাদেশ থেকে
এই পোস্টে পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত কথা বলা হয়েছে। সেই সাথে আরো কিছু বিষয় নিয়েও কথা বলা হয়েছে। পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন।
আমরা সবাই জানি যে PayPal Account কতটা গুরুত্বপূর্ণ বাহিরে থেকে টাকা আনার জন্য এবং বিশেষ করে ফ্রিলেন্সার দের জন্য। প্রথমেই বলে রাখি যে PayPal কিন্তু বাংলাদেশে এলাউড নয়। তারপরও আমি বলবো পেপাল একাউন্ট খুলুন বাংলাদেশ থেকে এবং এটি সম্ভব।
এই পোস্টে আমি দেখাবো বাংলাদেশে পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম কি কোনো প্রকার ভিপিএন ছাড়াই, আর এ একাউন্ট ব্যবহারে সমস্যা এবং সতর্কতা কি এবং একটি ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট কিভাবে পেতে পারেন তা। আসুন তবে শুরু করা যাক।
পেপাল একাউন্ট খুলুন বাংলাদেশ থেকে
যেমনটি বলেছি যে বাংলাদেশে পেপাল কিন্তু এলাউড না। তাই বলে বাংলাদেশ থেকে পেপাল খুলতে পারবেন না তা নয়। পেপাল খুলা গেলেও সেখানে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। বিষয় গুলো আলোচনা করবো পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম জানানোর পর। সেই সাথে এটাও জানতে পারবেন একটি ভেরিফাইড একাউন্ট কিভাবে পাওয়া যাবে।
একটি কথা প্রথমেই বলে রাখি যে, এই একাউন্ট এলাউড না হওয়ার কারণে ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ একাউন্ট কখন ব্যান করে দেয় তার নিশ্চয়তা নেই।
পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম
#১. Paypal link: আপনার ডিভাইসের ক্রোম বা অন্য কোনো ব্রাওজার থেকে এই লিংকে ক্লিক করে পেপালের ওয়েবসাইটে চলে আসুন। ওয়েবসাইটের লিংকে আপনি একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন যে paypal.com/cy/home, অর্থাৎ CY মানে হলো চাইপ্রাস আছে।
যদি না থাকে তবে আপনি লিংকটি এভাবে টাইপ করে তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এটি করতে পারবেন আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার উভয় ডিভাইস থেকে।
#২. Sign up for free: এখন হোম পেজে Sign up for free লিখা আছে কিনা দেখুন এবং সেখানে ক্লিক করুন।
#৩. Select account type: তারপর আপনার কান্ট্রি দেখাবে সাইপ্রাস। সেটি সাইপ্রাস রেখে তারপর আপনার একাউন্ট টাইপ সিলেক্ট করতে হবে। একাউন্ট টাইপ Personal এবং Business এ দুটির মধ্যে Business সিলেক্ট করুন। কারণ পার্সোনাল একাউন্ট যেহেতু বাংলাদেশে এলাও না।
আর বিজনেস একাউন্ট খুললে আশা করি কোনো সমস্যা হবে না যদি কিছু নিয়ম মেনে চলেন এবং বিজনেস একাউন্টের সুযোগ সুবিধা পার্সোনাল একাউন্ট থেকে অনেক বেশি। টাইপ সিলেক্ট করে Continue দিন।
#৪. E-mail address: এরপর আপনার ই-মেইল এড্রেস দিতে হবে। এমন একটি মেইল এড্রেস দিন যেটি আপনার ব্যবহার করা হয় বা আপনি কোনো মেইল পেলে তা রিসিভ করতে পারবেন। অব্যবহৃত বা পাসওয়ার্ড মনে নেই এমন ই-মেইল দিলে পরে আপনি আপনি আপনার একাউন্ট ভেরিফিকেশন করতে পারবেন না। মেইল এড্রেস দিয়ে Continue দিন।
#৫. Password select: এর পর আপনার একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে। একটি স্ট্রং এবং সর্বোনিন্ম ৮ টি ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করুন। সেখানে বিভিন্ন ধরণের ক্যারেক্টার যেমন বড় হাতের A সাথে ছোট হাতের b এবং @ বা অন্য কোনো চিন্হ ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন।
আপনার একাউন্টের নিরাপত্তার জন্য স্ট্রং পাসওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখন আপনার পাসওয়ার্ড দেয়া হয়ে গেলে Continue দিয়ে পরের ধাপে যান।
#৬. Business contact: তারপর আপনার Business contact এর কিছু তথ্য দিতে হবে। যেমন আপনার আইডি কার্ড অনুযায়ি আপনার ফাস্ট নেম, লাস্ট নেম, আপনার বিজনেস কি নামে চলছে তা, আর না থাকলে আপনার নিজের নাম, তারপর ফোন নাম্বারের এখানে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে আপনার নাম্বার দিন এবং আপনার বাংলাদেশি এড্রেস দিন।
এখানে আপনি বাংলাদেশি তথ্য দিতে পারবেন, সমস্যা নেই। সব তথ্য ফিলআপ করা হলে নিচে থাকা দুটি বক্সে টিক দিয়ে তারপর Agree and Create Account এই অপশনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার একাউন্ট মুটামুটি ক্রিয়েট হয়ে যাবে। তবে আপনার আরো কিছু তথ্য দিতে হবে।
#৭. Describe your business: যেহেতু আপনি বিজনেস একাউন্ট খুলছেন, তাই আপনার বিজনেস কি ধরণের তা বর্ণনা দিতে হবে।
বিভিন্ন টাইপের মধ্যে আপনার বিজনেস টাইপ সিলেক্ট করুন, যেমন: Individual দিন। এরপর আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সিলেক্ট করুন, যেমন: Marketing বা অন্য কিছু দিন। এর পর আপনার বিজনেসের কোনো ওয়েবসাইট থাকলে তার ইউআরএল দিন, তারপর CC Statement এ আপনার নাম দিয়ে Continue দিতে পারেন।
#৮. Tell us more about you: এখানে আপনার ডেট অফ বার্থ দিন, আপনার ন্যাশনালিটি (বাংলাদেশি) সিলেক্ট করুন। তারপর হোম এড্রেসের নিচে থাকা খালি বক্সে টিক দিন, যেটি বুঝায় যে আপনার বিজনেস একাউন্টের যে এড্রেস দেয়া হয়েছে তা এবং আপনার নিজস্ব এড্রেস সেইম। সব দেয়া হয়ে গেলে Submit এ ক্লিক করে প্রসেস সম্পন্ন করুন।
তারপর আপনার বিজনেস একাউন্ট খোলা সম্পন্ন হয়ে যাবে। একাউন্ট খোলা সম্পন্ন হওয়ার পর আপনার যে মেইল একাউন্টটি আপনি দিয়েছিলেন, সেই একাউন্টি চেক করুন। কেননা সেখানে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে। সেই মেইলের মাধ্যমে আপনার একাউন্টি ভেরিফাই করতে হবে।
#৯. Mail verify: মেইলে যাওয়ার পর দেখতে পাবেন যে Confirm your mail এমন একটি অপশন আছে। সেখানে ক্লিক করুন। ভেতরে যাওয়ার পর নিচে আসলে দেখতে পাবেন যে সেখানে লেখা আছে Confirm your mail, সেখানে ক্লিক করুন।
ক্লিক করার পর মোবাইল থেকে হলে আপনার সামনে কোন ব্রাওজার থেকে যেতে হবে তা দেখাবে। আপনি যদি ক্রোম থেকে করেন তবে ক্রোম সিলেক্ট করুন। আর কম্পিউটার থেকে হলে তো সরাসরি যাবে পেপালে। এখানে পেপাল একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিতে বলবে। পাসওয়ার্ড দিয়ে Confirm দিলে, তারপর আপনার পেপাল একাউন্টে নিয়ে যাবে।
পেওনিয়ার একাউন্ট খোলার নিয়ম বাংলাদেশ থেকে |
একাউন্ট খোলার পরবর্তি কাজ
একাউন্ট খোলার পর হোম পেজে আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স ইউরো তে দেখাবে। এখানে আপনি চাইলে তা ডলারে কনভার্ট করে নিতে পারবেন। এর জন্য PayPal balance এর ডান পাশে থ্রি ডটে ক্লিক করুন। থ্রি ডটে ক্লিক করার পর ড্রপ ডাউন মেনু আসবে, সেখান থেকে Go to money page এ ক্লিক করুন। এ পেজে আসার পর ইউএস ডলার এর নিচে Make primary অশন দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করে ডলার কে প্রাইমারি কারেন্সি দিতে হবে।
এরপর আপনার যদি কার্ড থাকে তবে তা এড করতে পারেন। হোম পেজে একটু নিচে আসলে আপনার ডেভিট বা ক্রেডিট কার্ড লিংক করার অপশন পেয়ে যাবেন।
পেপাল একাউন্ট ব্যবহারের সমস্যা এবং সতর্কতা
- কার্ড বা ব্যাংক যদি এড করতে চান তবে তা করতে পারেন, তবে যদি না করেন তাহলে সেখানে এড কার্ড বা এড ব্যাংক একাউন্টে ক্লিক করার দরকার নাই। কেননা সেখানে অহেতুক ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন।
- এই একাউন্টে আপনি মাসে ৫০০ ডলারের বেশি লেনদেন করবেন না। কেননা ৫০০ ডলারের বেশি লেনদেনের জন্য আপনার একাউন্টে ভেরিফিকেশন চাইতে পারে। আর এই ভেরিফিকেশন চাইলে আপনি সমস্যায় পড়বেন।
- তবে বর্তমানে ভেরিফিকেশনের সমস্যা আরো বেড়েছে। এখন অনেক সময় নুন্যতম ১০ ডলার বের করতেও বিজনেস পেপাল একাউন্ট গুলোতে বিজনেস এর ভেরিফিকেশন চাচ্ছে। সেক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন।
- চেষ্টা করুন যে আপনার পেপাল একাউন্টে টাকা না রাখার বা কারো কাছ থেকে ডলার নিলে তা দ্রুত সেল করে দেয়ার। কারণ যেহেতু পেপাল বাংলাদেশে এলাউড নয়, তাই যেকোনো কিছু হয়ে যেতে পারে। আপনার একাউন্ট যেকোনো সময় ব্যান হতেও পারে। তাই সতর্কতা অবলম্বন করা ভালো।
- একাউন্টে এনআইডি ভেরিফিকেশন চাইলে তা করে নিন।
এই ধরনের বিস্তির্ণ সমস্যার একটা ছোটখাটো সমাধান হতে পারে ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট। কিভাবে একটি ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট পাবেন চলুন তা দেখে নেই।
ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট কিভাবে পাবো?
এতক্ষণ পেপালের যে একাউন্ট খোলার কথা বলেছি, তা মূলত বাংলাদেশ থেকে এবং এটি বাংলাদেশে এলাউড না হওয়ায় এই একাউন্ট খোলার পর ভেরিফিকেশন নিয়ে কিছু প্রবলেম তো আছেই। এখন আসুন কথা বলা যাক যে ভেরিফাইড একাউন্ট কিভাবে পাওয়া যাবে।
ভেরিফাইড একাউন্ট পেতে হলে আপনার যা যা লাগবে তা নিচে তুলে ধরছি। পেপাল এলাউড এমন একটি কান্ট্রি ইউএসএ থেকে যদি একটি ভেরিফাইড একাউন্ট তৈরি করতে চান তবে আপনার লাগবে:
- SSN number.
- DL no.
- Passport no.
- Phone No.
যদি আপনার ইউএসএ তে পরিচিত কেউ থাকে তবে আপনি তা সহজে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন হয়তো। তাদের ইনফর্মেশন দিয়ে আপনি একটি ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট করে নিতে পারবেন।
আর যদি না থাকে তাও সমস্যা নাই। বাংলাদেশে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট বিক্রি করে। আপনি তাদের কাছ থেকে একাউন্ট কিনে ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হলে তারা আপনার সমস্যা সমাধান করে দিবে। এমনই একটি প্রতিষ্ঠান হলো BD Online Agency যারা ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট দিয়ে থাকে।
অনেকে সন্দেহ করে থাকেন যে অনলাইনে আবার ফ্রডের পাল্লায় পড়েন কিনা। তাই আপনারা নেয়ার আগে সংশ্লিষ্ট সাইটের রিভিউ বা তাদের ফেসবুক পেজ থেকে কমেন্টে তাদের সার্ভিস গ্রহিতাদের রিভিউ দেখে নিতে পারেন।
পেপাল থেকে টাকা উত্তোলনের উপায়
টাকা ক্যাশ আউট করতে হলে তা স্ক্রিল বা পাইওনিয়ারে ট্রান্সফার করে বা তা সরাসরি ব্যাংকে ট্রান্সফার করে টাকা উঠাতে হবে। ডাচবাংলা, ইবিএল, ইসলামী ব্যাংক সহ আরো কিছু ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সী সাপোর্ট করে, তাই এখানে পাঠানো যেতে পারে।
আবার এমন কিছু সাইট আছে, যেখানে পেপালের ডলার সেল করে ঘরে বসেই বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে বাংলাদেশি টাকা রিসিভ করা যায়। এ মাধ্যম গুলো সহজ এবং দ্রুতও। আপনার সুবিধার্থে এখানে এমন একটি সাইটের লিংক খুব দ্রুতই এড করা হবে।
শেষকথা
বাংলাদেশ থেকে পেপাল এখনো এলাউড না করায় ইন্টারন্যাশনালি লেনদেনের একটি বড় প্লাটফর্ম পেপালে একাউন্ট করে লেনদেন করা বাংলাদেশ থেকে কিছুটা ঝামেলার। যদিও ব্যবহার করা যায় না তা নয়। তবে বেশ কিছু বিষয় মেনে এই পেপাল একাউন্ট চালাতে হয়।
আপনি যদি একাউন্ট করেন তবে উপরে দেখানো নিয়মে আপনি পেপাল একাউন্ট করতে পারবেন। কিন্তু তাতে কিছু নিয়ম বা সতর্কতার ব্যাপারে যেমনটি বলছিলাম তা কিন্তু মেনে চলার চেষ্টা করবেন। তবে এতে যে আপনার একাউন্ট ১০০% সেভ থাকবে তা কিন্তু বলা যায় না।
তাই লেনদেনের পর পেপালে টাকা রাখবেন না। তা বিক্রি করে ফেলার চেষ্টা করবেন। এই টাকা আনতে পারবেন পেওনিয়ার বা স্ক্রিলের মাধ্যমে। আবার চাইলে দেশে থাকা আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার দিতে পারবেন পেপাল থেকে। এর জন্য আপনার ব্যাংক একাউন্ট এড করে নিতে পারবেন।
আর যদি আপনি ভেরিফাইড একাউন্ট চান তবে পেপালের ভেরিফাইড একাউন্ট কিনে ব্যবহার করা ভালো। ইন্টারনেটে খুজলে এমন অনেক প্রতিষ্ঠানের নাম পেয়ে যাবেন। সচরাচর কোনো সমস্যায় পড়লে আপনার প্রতিষ্ঠান আপনাকে সাহায্য করবে তা সমধান করতে।
পেপাল নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
হ্যাঁ যায়। তবে এই একাউন্ট চালানোর ব্যাপারে সাবধনতা অবলম্বন করতে হয়। কেননা বাংলাদেশে পেপাল এলাউড নয়।
স্ক্রিল বা পাইওনিয়ারে ট্রান্সফার করে বা তা সরাসরি ব্যাংকে ট্রান্সফার করে পেপালের টাকা উঠাতে হবে।
না পেপাল বাংলাদেশে এলাউড নয়। এখান থেকে একাউন্ট করলে এর নিরাপত্তা নেই। তবে বাহিরের যেসকল দেশ থেকে এলাউড, সেখান থেকে করলে সেফ।
বাংলাদেশ থেকে খোলা পেপাল প্লে-স্টোরে এড করা ঠিক হবে না। কেননা এই একাউন্ট ভেরিফাইড নয়। আপনার এই একাউন্ট যেকোনো সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এটি এড না করাই ভালো।
অন্যান্য রিলেটেড পোস্ট গুলো পড়ুন
- ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন টাকা পাঠানোর ও গ্রহণ করার নিয়ম
- বিদেশ থেকে সোনালী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বাংলাদেশে পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম নিয়ে পোস্টি কেমন লাগলো জানাবেন। বুঝতে বা অন্য কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
হোম পেজে যেতে ক্লিক করুন bankline এ।
Ami ekta game kale ci 200$ motoh paya ci… akhn kotha holo amr Paypal account nai amr Bkash account ace akhn ami Kiva bar take anbo amk janala valo hot oh…
Apnar game somporke to amar jana nai. Tara bkash accept kore kina ta jene nin. Jodi kore tobe apni bkash a taka transfer dite parben.